PRIMARY TET : বাংলা

Set - 1
/30
0 votes, 0 avg
103

Good Luck!

Time up!


Created by masterrji

বাংলা SET-1

উত্তর করার আগে ভালো করে প্রশ্নগুলি পড়ে নেবেন ।

1 / 30

1. অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

 

  1. ‘ধৃতরাষ্ট্র’—ব্যাসবাক্য লিখুন।

2 / 30

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

  1. ‘দ্যূতক্রীড়া’-কী ধরনের খেলা?

3 / 30

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

 

3. ‘দুর্যোধন’-প্রত্যয় নিষ্পন্ন করুন।

4 / 30

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

4. ‘কপটতা’—পদ নির্ণয় করুন।

 

5 / 30

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

5. ‘অক্ষ’—অর্থ কী?

6 / 30

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

6. শকুনি সম্পর্কে কৌরব-পাণ্ডবদের

7 / 30

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

7. দূতের নাম কী ?

8 / 30

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

যথাবিধি কুশল-প্রশ্নাদি বিনিময়ের পর সঞ্জয় বললেন, “হে পাণ্ডবশ্রেষ্ঠ, আমি দূতমাত্র, আমার অপরাধ নেবেন না। ধৃতরাষ্ট্র এই বলছেন—বৎস যুধিষ্ঠির, তোমরা পঞ্চভ্রাতা আমার শতপুত্রের সমান স্নেহপাত্র। এই লোকক্ষয়কর জ্ঞাতিবিধ্বংসী আসন্ন যুদ্ধ যে-কোনো উপায়ে নিবারণ করা কর্তব্য। আমি অশক্ত অন্ধ বৃদ্ধ, আমার পুত্রেরা অবাধ্য ও যুদ্ধের জন্য উৎসুক। আমি বহু চিন্তা করে স্থির করেছি যে, হিংস্র অস্ত্রযুদ্ধের পরিবর্তে অহিংস দ্যূতযুদ্ধেই উভয় পক্ষের বৈরভাব চরিতার্থ হতে পারে। অতি কষ্টে আমার পুত্রগণ ও তাদের মিত্রগণকে এতে সম্মত করেছি। অতএব তুমি সবান্ধবে কৌরবশিবিরে এসে আর একবার সুহৃদদূতে প্রবৃত্ত হত্ত, পণ পূর্ববৎ সমগ্র কুরুপাণ্ডব রাজ্য। যদি দুর্যোধনের প্রতিনিধি শকুনির পরাজয় ঘটে তবে কুরুপক্ষ সদলে রাজ্যত্যাগ করে চিরতরে বনবাসে যাবে। যদি তুমি পরাস্ত হও তবে তোমরাও রাজ্যের আশা ত্যাগ করে চিরবনবাসী হবে। বৎস, তুমি কপটতার আশঙ্কা করো না। আমি দুই প্রস্থ অক্ষ সজ্জিত রাখব, তুমি স্বহস্তে নিজের জন্য বেছে নিও, অবশিষ্ট অক্ষ শকুনি নেবেন। এর চেয়ে অসন্দিগ্ধ ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? সঞ্জয়ের মুখে তোমার সম্মতি পাওয়ার আশায় উদগ্রীব হয়ে রইলাম। হে তাত যুধিষ্ঠির, তোমার সুমতি হক, তোমাদের পঞ্চভ্রাতার কল্যাণ হ’ক, অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী সহ কুরুপাণ্ডবের প্রাণরক্ষা হক।

8. অক্ষৌহিণীর সংখ্যা কত?

9 / 30

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-15) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ভেঙেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়—

তোমারি হউক জয়।

তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়,

তোমারি হউক জয়।

হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে

নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে

জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে—

বন্ধন হোক ক্ষয়।

তোমারি হোক জয়।

এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়

তোমারি হউক জয়।

এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়-

তোমারি হউক জয়।

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,

দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে,

অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্ত-মাঝে—

মৃত্যুর হোক লয়।

তোমারি হউক জয়।।

9. প্রভাতসূর্যের তূর্য বাজে-

10 / 30

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-15) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ভেঙেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়—

তোমারি হউক জয়।

তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়,

তোমারি হউক জয়।

হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে

নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে

জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে—

বন্ধন হোক ক্ষয়।

তোমারি হোক জয়।

এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়

তোমারি হউক জয়।

এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়-

তোমারি হউক জয়।

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,

দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে,

অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্ত-মাঝে—

মৃত্যুর হোক লয়।

তোমারি হউক জয়।।

10. ‘তূর্য' শব্দের অর্থ-

11 / 30

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-15) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ভেঙেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়—

তোমারি হউক জয়।

তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়,

তোমারি হউক জয়।

হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে

নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে

জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে—

বন্ধন হোক ক্ষয়।

তোমারি হোক জয়।

এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়

তোমারি হউক জয়।

এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়-

তোমারি হউক জয়।

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,

দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে,

অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্ত-মাঝে—

মৃত্যুর হোক লয়।

তোমারি হউক জয়।।

11. কবি অরুণবহ্নি জ্বালাতে বলেছেন কেন?

12 / 30

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-15) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ভেঙেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়—

তোমারি হউক জয়।

তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়,

তোমারি হউক জয়।

হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে

নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে

জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে—

বন্ধন হোক ক্ষয়।

তোমারি হোক জয়।

এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়

তোমারি হউক জয়।

এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়-

তোমারি হউক জয়।

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,

দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে,

অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্ত-মাঝে—

মৃত্যুর হোক লয়।

তোমারি হউক জয়।।

12. ‘বিজয়ী বীর’ কাকে বলা হয়েছে?

13 / 30

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-15) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ভেঙেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়—

তোমারি হউক জয়।

তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়,

তোমারি হউক জয়।

হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে

নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে

জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে—

বন্ধন হোক ক্ষয়।

তোমারি হোক জয়।

এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়

তোমারি হউক জয়।

এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়-

তোমারি হউক জয়।

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,

দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে,

অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্ত-মাঝে—

মৃত্যুর হোক লয়।

তোমারি হউক জয়।।

13. এসো দুঃসহ, এসো এসো—।

14 / 30

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-15) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ভেঙেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়—

তোমারি হউক জয়।

তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়,

তোমারি হউক জয়।

হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে

নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে

জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে—

বন্ধন হোক ক্ষয়।

তোমারি হোক জয়।

এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়

তোমারি হউক জয়।

এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়-

তোমারি হউক জয়।

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,

দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে,

অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্ত-মাঝে—

মৃত্যুর হোক লয়।

তোমারি হউক জয়।।

14. ‘অরুণবহ্নি’ শব্দের অর্থ—

15 / 30

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-15) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ভেঙেছ দুয়ার এসেছ জ্যোতির্ময়—

তোমারি হউক জয়।

তিমিরবিদার উদার অভ্যুদয়,

তোমারি হউক জয়।

হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে

নবীন আশার খড়্গ তোমার হাতে

জীর্ণ আবেশ কাটো সুকঠোর ঘাতে—

বন্ধন হোক ক্ষয়।

তোমারি হোক জয়।

এসো দুঃসহ, এসো এসো নির্দয়

তোমারি হউক জয়।

এসো নির্মল, এসো এসো নির্ভয়-

তোমারি হউক জয়।

প্রভাতসূর্য, এসেছ রুদ্রসাজে,

দুঃখের পথে তোমার তূর্য বাজে,

অরুণবহ্নি জ্বালাও চিত্ত-মাঝে—

মৃত্যুর হোক লয়।

তোমারি হউক জয়।।

15. 'তিমিরবিদার’ শব্দের অর্থ—

16 / 30

16. মূর্তন হল এক ধরনের-

17 / 30

17. মূর্তনের ভাগগুলি হল-

18 / 30

18. ভাষামূলক পদ্ধতিটি হল-

19 / 30

19. কথোপকথন পদ্ধতি হল-

20 / 30

20. আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে—এখানে ক্রিয়ার কোন কাল বোঝানো হয়েছে?

21 / 30

21. যখন একজন শিক্ষার্থী অধিকাংশ বানান ভুল লেখে, তখন শিক্ষক কী করবেন?

22 / 30

22. শিখনের ধরে রাখা তত্ত্বটি কার সঙ্গে যুক্ত আছে?

23 / 30

23. গাঠনিক পরিকল্পনা ও FCA—এই দুটি পদধতির উদ্দেশ্য কী?

24 / 30

24. ভাষা শেখার ক্ষেত্রে কীসের দরকার লাগে ?

25 / 30

25. শিক্ষার্থীর ভাষা শিখনের ক্ষেত্রে কোন্ উপাদানগুলি গুরুত্বপূর্ণ?

26 / 30

26. অবরোহী পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য হল—

27 / 30

27. কোন্ দুটি ভাষাগত দক্ষতার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভাব প্রকাশ করতে পারে?

28 / 30

28. নীচের কোন্‌টি নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার প্রকার নয়?

29 / 30

29. বানান ভুলের কারণ হল-

30 / 30

30. বানান ভুলের ভাষাতাত্ত্বিক কারণগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-

Your score is

The average score is 53%

Set - 2
/30
0 votes, 0 avg
54

Good Luck!

Time up!


Created by masterrji

বাংলা SET-2

উত্তর করার আগে ভালো করে প্রশ্নগুলি পড়ে নেবেন ।

1 / 30

1. অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

 

  1. স্কুলের ভদ্রলোক কেমন ছিলেন?

2 / 30

2.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

2. ভদ্রলোকের অঙ্কের মাথা কেমন ছিল?

3 / 30

3.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

3. ‘পণ্ডশ্রম’ শব্দের অর্থ কী?

4 / 30

4.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

4. ছাত্ররা কত সময় ধরে পণ্ডশ্রম করত?

5 / 30

5.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

5. মাস্টারমশাই ছাত্রের দিকে একবার তাকিয়ে কোন্ দিকে যেতেন?

6 / 30

6. অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

6. ‘বিভীষিকা’ শব্দটি কীরূপ শব্দ ?

7 / 30

7. অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

7. ‘আশ্চর্য’ শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ কী হবে?

8 / 30

8.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-8) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

স্কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলোক!

আমাদের অঙ্ক কষাতেন। আশ্চর্য পরিষ্কার ছিল মাথা, যেসব জটিল অঙ্ক নিয়ে আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পণ্ডশ্রম করেছি, একবার মাত্র তাকিয়ে দেখতেন তার দিকে, তারপরেই এগিয়ে যেতেন ব্ল্যাকবোর্ডে, খস্থস্ করে ঝড়ের গতিতে এগিয়ে চলত খড়ি। হঠাৎ খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত হয়ে টুকরো দু’টো আমাদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ আর একটা তুলে নিতেন, একটু পরেই আমরা রোমাঞ্জিত হয়ে দেখতুম—ছবির মতো অঙ্কটা সাজিয়ে দিয়েছেন।

পৃথিবীতে যত অঙ্ক ছিল, সব যেন ওঁর মুখস্থ। কিংবা মুখস্থ বললেও ঠিক হয় না, মনে হতো, আমাদের অদৃশ্য অক্ষরে বোর্ডে আগে থেকেই কষা রয়েছে, অথচ উনি দেখতে পাচ্ছেন ঠিক, আর সঙ্গে সঙ্গে তার উপরে খড়ি বুলিয়ে চলেছেন।

অঙ্কে যারা একশোর মধ্যে একশো পায়, ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত, আর আমাদের মতো যেসব অঙ্ক-বিশারদের টেনেটুনে কুড়িও উঠতে চাইত না, তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতে পারে। প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত, কিন্তু কাঁদবার জো ছিল না। চোখে এক ফোঁটা জল দেখলেই ক্লাস ফাটিয়ে হুঙ্কার ছাড়তেন: পুরুষ মানুষ হয়ে অঙ্ক পারিসনে—তার উপরে কাঁদতে লজ্জা করে না? এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবো।

8. ‘ঘুরিয়া > ঘুইর‍্যা > ঘুরে'—এখানে ধ্বনি পরিবর্তনের কোন্ রীতি ব্যবহৃত হয়েছে?

9 / 30

9.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-14) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

রানার ছুটেছে, তাই ঝুম ঝুম্ ঘন্টা বাজছে রাতে,

রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে।

রানার চলেছে, রানার!

রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার,

দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার

কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার।

রানার! রানার! জানা-অজানার

বোঝা আজ তার কাঁধে,

বোঝাই জাহাজ রানার চলেছে চিঠি আর সংবাদে;

রানার চলেছে, বুঝি ভোর হয়-হয়,

আরো জোরে, আরো জোরে, এ রানার দুর্বার দুর্জয়।

তার জীবনের স্বপ্নের মতো পিছে সরে যায় বন,

আরো পথ, আরো পথ—বুঝি হয় লাল ও পূর্ব কোণ।

কেমন করে এ রানার স্ববেগে হরিণের মতো ধায়।

কত গ্রাম, কত পথ, যায় সরে সরে

শহরে রানার যাবেই পৌছে ভোরে।

হাতে লণ্ঠন করে ঠন্ ঠন, জোনাকিরা দেয় আলো

মাভৈঃ রানার এখনো রাতের কালো।

এমনি করেই জীবনের বহু বছরকে পিছু ফেলে

পৃথিবীর বোঝা ক্ষুধিত রানার পোঁছে দিয়েছে ‘মেলে'।

ক্লান্ত শ্বাস ছুঁয়েছে আকাশ, মাটি ভিজে গেছে ঘামে,

জীবনের সব রাত্রিকে ওরা কিনেছে অল্প দামে।

রানার! রানার!

এ বোঝা টানার

দিন কবে শেষ হবে?

রাত শেষ হয়ে সূর্য উঠবে কবে?

9. ‘মাভৈঃ' শব্দের অর্থ কী?

10 / 30

10.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-14) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

রানার ছুটেছে, তাই ঝুম ঝুম্ ঘন্টা বাজছে রাতে,

রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে।

রানার চলেছে, রানার!

রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার,

দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার

কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার।

রানার! রানার! জানা-অজানার

বোঝা আজ তার কাঁধে,

বোঝাই জাহাজ রানার চলেছে চিঠি আর সংবাদে;

রানার চলেছে, বুঝি ভোর হয়-হয়,

আরো জোরে, আরো জোরে, এ রানার দুর্বার দুর্জয়।

তার জীবনের স্বপ্নের মতো পিছে সরে যায় বন,

আরো পথ, আরো পথ—বুঝি হয় লাল ও পূর্ব কোণ।

কেমন করে এ রানার স্ববেগে হরিণের মতো ধায়।

কত গ্রাম, কত পথ, যায় সরে সরে

শহরে রানার যাবেই পৌছে ভোরে।

হাতে লণ্ঠন করে ঠন্ ঠন, জোনাকিরা দেয় আলো

মাভৈঃ রানার এখনো রাতের কালো।

এমনি করেই জীবনের বহু বছরকে পিছু ফেলে

পৃথিবীর বোঝা ক্ষুধিত রানার পোঁছে দিয়েছে ‘মেলে'।

ক্লান্ত শ্বাস ছুঁয়েছে আকাশ, মাটি ভিজে গেছে ঘামে,

জীবনের সব রাত্রিকে ওরা কিনেছে অল্প দামে।

রানার! রানার!

এ বোঝা টানার

দিন কবে শেষ হবে?

রাত শেষ হয়ে সূর্য উঠবে কবে?

  1. রানার সবচেয়ে ভয় পায় কাকে?

11 / 30

11. নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-14) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

রানার ছুটেছে, তাই ঝুম ঝুম্ ঘন্টা বাজছে রাতে,

রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে।

রানার চলেছে, রানার!

রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার,

দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার

কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার।

রানার! রানার! জানা-অজানার

বোঝা আজ তার কাঁধে,

বোঝাই জাহাজ রানার চলেছে চিঠি আর সংবাদে;

রানার চলেছে, বুঝি ভোর হয়-হয়,

আরো জোরে, আরো জোরে, এ রানার দুর্বার দুর্জয়।

তার জীবনের স্বপ্নের মতো পিছে সরে যায় বন,

আরো পথ, আরো পথ—বুঝি হয় লাল ও পূর্ব কোণ।

কেমন করে এ রানার স্ববেগে হরিণের মতো ধায়।

কত গ্রাম, কত পথ, যায় সরে সরে

শহরে রানার যাবেই পৌছে ভোরে।

হাতে লণ্ঠন করে ঠন্ ঠন, জোনাকিরা দেয় আলো

মাভৈঃ রানার এখনো রাতের কালো।

এমনি করেই জীবনের বহু বছরকে পিছু ফেলে

পৃথিবীর বোঝা ক্ষুধিত রানার পোঁছে দিয়েছে ‘মেলে'।

ক্লান্ত শ্বাস ছুঁয়েছে আকাশ, মাটি ভিজে গেছে ঘামে,

জীবনের সব রাত্রিকে ওরা কিনেছে অল্প দামে।

রানার! রানার!

এ বোঝা টানার

দিন কবে শেষ হবে?

রাত শেষ হয়ে সূর্য উঠবে কবে?

11. রাতে রানারকে কে আলো দেয়?

12 / 30

12.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-14) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

রানার ছুটেছে, তাই ঝুম ঝুম্ ঘন্টা বাজছে রাতে,

রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে।

রানার চলেছে, রানার!

রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার,

দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার

কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার।

রানার! রানার! জানা-অজানার

বোঝা আজ তার কাঁধে,

বোঝাই জাহাজ রানার চলেছে চিঠি আর সংবাদে;

রানার চলেছে, বুঝি ভোর হয়-হয়,

আরো জোরে, আরো জোরে, এ রানার দুর্বার দুর্জয়।

তার জীবনের স্বপ্নের মতো পিছে সরে যায় বন,

আরো পথ, আরো পথ—বুঝি হয় লাল ও পূর্ব কোণ।

কেমন করে এ রানার স্ববেগে হরিণের মতো ধায়।

কত গ্রাম, কত পথ, যায় সরে সরে

শহরে রানার যাবেই পৌছে ভোরে।

হাতে লণ্ঠন করে ঠন্ ঠন, জোনাকিরা দেয় আলো

মাভৈঃ রানার এখনো রাতের কালো।

এমনি করেই জীবনের বহু বছরকে পিছু ফেলে

পৃথিবীর বোঝা ক্ষুধিত রানার পোঁছে দিয়েছে ‘মেলে'।

ক্লান্ত শ্বাস ছুঁয়েছে আকাশ, মাটি ভিজে গেছে ঘামে,

জীবনের সব রাত্রিকে ওরা কিনেছে অল্প দামে।

রানার! রানার!

এ বোঝা টানার

দিন কবে শেষ হবে?

রাত শেষ হয়ে সূর্য উঠবে কবে?

12. রানার সবেগে কার মতো চলে?

13 / 30

13.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-14) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

রানার ছুটেছে, তাই ঝুম ঝুম্ ঘন্টা বাজছে রাতে,

রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে।

রানার চলেছে, রানার!

রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার,

দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার

কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার।

রানার! রানার! জানা-অজানার

বোঝা আজ তার কাঁধে,

বোঝাই জাহাজ রানার চলেছে চিঠি আর সংবাদে;

রানার চলেছে, বুঝি ভোর হয়-হয়,

আরো জোরে, আরো জোরে, এ রানার দুর্বার দুর্জয়।

তার জীবনের স্বপ্নের মতো পিছে সরে যায় বন,

আরো পথ, আরো পথ—বুঝি হয় লাল ও পূর্ব কোণ।

কেমন করে এ রানার স্ববেগে হরিণের মতো ধায়।

কত গ্রাম, কত পথ, যায় সরে সরে

শহরে রানার যাবেই পৌছে ভোরে।

হাতে লণ্ঠন করে ঠন্ ঠন, জোনাকিরা দেয় আলো

মাভৈঃ রানার এখনো রাতের কালো।

এমনি করেই জীবনের বহু বছরকে পিছু ফেলে

পৃথিবীর বোঝা ক্ষুধিত রানার পোঁছে দিয়েছে ‘মেলে'।

ক্লান্ত শ্বাস ছুঁয়েছে আকাশ, মাটি ভিজে গেছে ঘামে,

জীবনের সব রাত্রিকে ওরা কিনেছে অল্প দামে।

রানার! রানার!

এ বোঝা টানার

দিন কবে শেষ হবে?

রাত শেষ হয়ে সূর্য উঠবে কবে?

13. কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করুন: পথে।

14 / 30

14.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 9-14) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

রানার ছুটেছে, তাই ঝুম ঝুম্ ঘন্টা বাজছে রাতে,

রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে।

রানার চলেছে, রানার!

রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার,

দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার

কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার।

রানার! রানার! জানা-অজানার

বোঝা আজ তার কাঁধে,

বোঝাই জাহাজ রানার চলেছে চিঠি আর সংবাদে;

রানার চলেছে, বুঝি ভোর হয়-হয়,

আরো জোরে, আরো জোরে, এ রানার দুর্বার দুর্জয়।

তার জীবনের স্বপ্নের মতো পিছে সরে যায় বন,

আরো পথ, আরো পথ—বুঝি হয় লাল ও পূর্ব কোণ।

কেমন করে এ রানার স্ববেগে হরিণের মতো ধায়।

কত গ্রাম, কত পথ, যায় সরে সরে

শহরে রানার যাবেই পৌছে ভোরে।

হাতে লণ্ঠন করে ঠন্ ঠন, জোনাকিরা দেয় আলো

মাভৈঃ রানার এখনো রাতের কালো।

এমনি করেই জীবনের বহু বছরকে পিছু ফেলে

পৃথিবীর বোঝা ক্ষুধিত রানার পোঁছে দিয়েছে ‘মেলে'।

ক্লান্ত শ্বাস ছুঁয়েছে আকাশ, মাটি ভিজে গেছে ঘামে,

জীবনের সব রাত্রিকে ওরা কিনেছে অল্প দামে।

রানার! রানার!

এ বোঝা টানার

দিন কবে শেষ হবে?

রাত শেষ হয়ে সূর্য উঠবে কবে?

14. ‘দস্যুর’-কারক-বিভক্তি নির্ণয় করুন।

15 / 30

15. কার্যকরী শ্রবণের বা কোনো কিছু শোনার ফল ভালোভাবে পেতে হলে যেসব জিনিসের উপর নির্ভর করতে হয় সেগুলি হল-

16 / 30

16. পাঠের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য অনুযায়ী পাঠকে কয়ভাগে ভাগ করা হয় ?

17 / 30

17. শিক্ষার্থীরা সাধারণত শিখন সংক্রান্ত যে সমস্যায় পড়ে সেটি হল-

18 / 30

18. নীচের কোনটি আদর্শ পাঠের বৈশিষ্ট্য নয়?

19 / 30

19. কোনো রচনা লেখার সময় নীচের কোন বিষয়টি মনে রাখলেও চলবে?

20 / 30

20. সমাস নির্ণয় করুন: ‘সবেগে’।

21 / 30

21. কত বছর বয়সে শিশুরা ভাষার উপর দক্ষতা অর্জন করতে শুরু করে?

22 / 30

22. কগনিটিবাদীরা কোন বিষয়ের উপর জোর দেন?

23 / 30

23. শ্রেণিকক্ষে পরীক্ষা নেওয়ার পর দেখলেন কোনো কোনো ছাত্র খুব খারাপ ফল করেছে ও তাদের নিয়ে আবার শ্রেণি শিক্ষণের ব্যবস্থা করলেন। এইরকম শিক্ষণকে কী বলে?

24 / 30

24. IEP বলতে কী বোঝায়?

25 / 30

25. ভাষা উন্নত হয়ে ওঠে কীভাবে?

26 / 30

26. নিজেকে ঠিকমতো প্রকাশ করতে না পারলে-

27 / 30

27. কত বছর বয়স থেকে শিশুরা ভাষার উপর দক্ষতা অর্জন করতে শুরু করে?

28 / 30

28. নীচের কোনটি শ্রবণের প্রকার নয়?

29 / 30

29. ব্যাকরণ শিক্ষায় সিদ্ধান্ত বা সূত্র পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য হল-

30 / 30

30. উদ্ধার—শব্দটির সন্ধিবিচ্ছেদ কী হবে?

Your score is

The average score is 53%

Set - 3
/30
0 votes, 0 avg
22

Good Luck!

Time up!


Created by masterrji

বাংলা SET-3

উত্তর করার আগে ভালো করে প্রশ্নগুলি পড়ে নেবেন ।

1 / 30

1.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-5) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ইংরেজ কমিশনার চিৎকার করে—তোমরা আত্মসমর্পণ করো। হাতিয়ার দিয়ে দাও। মুন্ডারা হেঁকে বলে—রাজ আমাদের, তোমাদের নয়। মুন্ডারা হাতিয়ার ছাড়বে না। তোমরা সঁপে দাও তোমাদের হাতিয়ার। আমরা শেষ নিশ্বাস অবধি লড়ব।

ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি ছুটে যায়। ওদিক থেকে ছুটে আসে পাথর। বন্দুক বনাম পাথরটাঙ্গি-কুড়োল তিরধনুক। মুন্ডাদের দলে লড়েছিল মেয়েরা, লড়েছে বালক, কিশোরেরাও।

লড়াই শেষে দেখা যায় মুন্ডাদের নিহত চার জন পুরুষ, তিন জন রমণী ও একটি শিশু, বাকিরা সরে গেছে। তাদের আর দেখা যায় না। এরপর শুরু হয় ইংরেজের নির্মম অত্যাচার। শস্যক্ষেত্র জ্বলে। ঘরবাড়ি জ্বলে। লাঙল কেটে দেয়। গোরু ছাগল বাজেয়াপ্ত করে। গ্রেফতার করে মুন্ডা পুরুষদের।

দিনটা ছিল ৩ ফেব্রুয়ারি। বীরসা ঘুমোচ্ছেন। এমন সময় সাত জন বিশ্বাসঘাতক তাকে ধরিয়ে দেয়। বীরসাকে নিয়ে আসা হয় বন্দগাঁও। কাঁদতে কাদতে মুন্ডারা ছুটে আসে তাদের ভগবানকে দেখতে।

বীরসা জানিয়ে দেন—“আবার ফিরে আসব আমি। আবার জ্বালাব আগুন। তামাম সিংভূম জুড়ে ধুলোর ঝড় তুলব।

৯ জুন, ১৯০০, কেওনঝড়ে ঘোষণা করা হয় কলেরায় মারা গেছেন বীরসা মুন্ডা।

বীরসার কাহিনি তোমরা পড়লে। একথা ভুলেও ভেবো না বীরসা একাই সব করেছিলেন লক্ষ মানুষের দুর্দশার অবস্থাকে তিনি বদলে দিতে চেয়েছিলেন। সেভাবেই তিনি নেতা হন। তার সঙ্গে শেষ অবধি ছিল হাজার মুন্ডা।

কেন তার বিদ্রোহ গুরুত্বপূর্ণ?

এর কারণ শুধু দিকুদের বিরুদ্ধেই নয়, ভারতবর্ষের আসল শত্রু যে ইংরেজ তার বিরুদ্ধেই এই বিদ্রোহ, এই উলগুলান।

  1. “রাজ আমাদের, তোমাদের নয়।”—‘রাজ আমাদের বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে?

2 / 30

2.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-5) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ইংরেজ কমিশনার চিৎকার করে—তোমরা আত্মসমর্পণ করো। হাতিয়ার দিয়ে দাও। মুন্ডারা হেঁকে বলে—রাজ আমাদের, তোমাদের নয়। মুন্ডারা হাতিয়ার ছাড়বে না। তোমরা সঁপে দাও তোমাদের হাতিয়ার। আমরা শেষ নিশ্বাস অবধি লড়ব।

ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি ছুটে যায়। ওদিক থেকে ছুটে আসে পাথর। বন্দুক বনাম পাথরটাঙ্গি-কুড়োল তিরধনুক। মুন্ডাদের দলে লড়েছিল মেয়েরা, লড়েছে বালক, কিশোরেরাও।

লড়াই শেষে দেখা যায় মুন্ডাদের নিহত চার জন পুরুষ, তিন জন রমণী ও একটি শিশু, বাকিরা সরে গেছে। তাদের আর দেখা যায় না। এরপর শুরু হয় ইংরেজের নির্মম অত্যাচার। শস্যক্ষেত্র জ্বলে। ঘরবাড়ি জ্বলে। লাঙল কেটে দেয়। গোরু ছাগল বাজেয়াপ্ত করে। গ্রেফতার করে মুন্ডা পুরুষদের।

দিনটা ছিল ৩ ফেব্রুয়ারি। বীরসা ঘুমোচ্ছেন। এমন সময় সাত জন বিশ্বাসঘাতক তাকে ধরিয়ে দেয়। বীরসাকে নিয়ে আসা হয় বন্দগাঁও। কাঁদতে কাদতে মুন্ডারা ছুটে আসে তাদের ভগবানকে দেখতে।

বীরসা জানিয়ে দেন—“আবার ফিরে আসব আমি। আবার জ্বালাব আগুন। তামাম সিংভূম জুড়ে ধুলোর ঝড় তুলব।

৯ জুন, ১৯০০, কেওনঝড়ে ঘোষণা করা হয় কলেরায় মারা গেছেন বীরসা মুন্ডা।

বীরসার কাহিনি তোমরা পড়লে। একথা ভুলেও ভেবো না বীরসা একাই সব করেছিলেন লক্ষ মানুষের দুর্দশার অবস্থাকে তিনি বদলে দিতে চেয়েছিলেন। সেভাবেই তিনি নেতা হন। তার সঙ্গে শেষ অবধি ছিল হাজার মুন্ডা।

কেন তার বিদ্রোহ গুরুত্বপূর্ণ?

এর কারণ শুধু দিকুদের বিরুদ্ধেই নয়, ভারতবর্ষের আসল শত্রু যে ইংরেজ তার বিরুদ্ধেই এই বিদ্রোহ, এই উলগুলান।

2.এই গদ্যাংশটির লেখিকা হলেন—

3 / 30

3.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-5) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ইংরেজ কমিশনার চিৎকার করে—তোমরা আত্মসমর্পণ করো। হাতিয়ার দিয়ে দাও। মুন্ডারা হেঁকে বলে—রাজ আমাদের, তোমাদের নয়। মুন্ডারা হাতিয়ার ছাড়বে না। তোমরা সঁপে দাও তোমাদের হাতিয়ার। আমরা শেষ নিশ্বাস অবধি লড়ব।

ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি ছুটে যায়। ওদিক থেকে ছুটে আসে পাথর। বন্দুক বনাম পাথরটাঙ্গি-কুড়োল তিরধনুক। মুন্ডাদের দলে লড়েছিল মেয়েরা, লড়েছে বালক, কিশোরেরাও।

লড়াই শেষে দেখা যায় মুন্ডাদের নিহত চার জন পুরুষ, তিন জন রমণী ও একটি শিশু, বাকিরা সরে গেছে। তাদের আর দেখা যায় না। এরপর শুরু হয় ইংরেজের নির্মম অত্যাচার। শস্যক্ষেত্র জ্বলে। ঘরবাড়ি জ্বলে। লাঙল কেটে দেয়। গোরু ছাগল বাজেয়াপ্ত করে। গ্রেফতার করে মুন্ডা পুরুষদের।

দিনটা ছিল ৩ ফেব্রুয়ারি। বীরসা ঘুমোচ্ছেন। এমন সময় সাত জন বিশ্বাসঘাতক তাকে ধরিয়ে দেয়। বীরসাকে নিয়ে আসা হয় বন্দগাঁও। কাঁদতে কাদতে মুন্ডারা ছুটে আসে তাদের ভগবানকে দেখতে।

বীরসা জানিয়ে দেন—“আবার ফিরে আসব আমি। আবার জ্বালাব আগুন। তামাম সিংভূম জুড়ে ধুলোর ঝড় তুলব।

৯ জুন, ১৯০০, কেওনঝড়ে ঘোষণা করা হয় কলেরায় মারা গেছেন বীরসা মুন্ডা।

বীরসার কাহিনি তোমরা পড়লে। একথা ভুলেও ভেবো না বীরসা একাই সব করেছিলেন লক্ষ মানুষের দুর্দশার অবস্থাকে তিনি বদলে দিতে চেয়েছিলেন। সেভাবেই তিনি নেতা হন। তার সঙ্গে শেষ অবধি ছিল হাজার মুন্ডা।

কেন তার বিদ্রোহ গুরুত্বপূর্ণ?

এর কারণ শুধু দিকুদের বিরুদ্ধেই নয়, ভারতবর্ষের আসল শত্রু যে ইংরেজ তার বিরুদ্ধেই এই বিদ্রোহ, এই উলগুলান।

3. মুন্ডাদের ভগবানের নাম হল-

4 / 30

4.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-5) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ইংরেজ কমিশনার চিৎকার করে—তোমরা আত্মসমর্পণ করো। হাতিয়ার দিয়ে দাও। মুন্ডারা হেঁকে বলে—রাজ আমাদের, তোমাদের নয়। মুন্ডারা হাতিয়ার ছাড়বে না। তোমরা সঁপে দাও তোমাদের হাতিয়ার। আমরা শেষ নিশ্বাস অবধি লড়ব।

ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি ছুটে যায়। ওদিক থেকে ছুটে আসে পাথর। বন্দুক বনাম পাথরটাঙ্গি-কুড়োল তিরধনুক। মুন্ডাদের দলে লড়েছিল মেয়েরা, লড়েছে বালক, কিশোরেরাও।

লড়াই শেষে দেখা যায় মুন্ডাদের নিহত চার জন পুরুষ, তিন জন রমণী ও একটি শিশু, বাকিরা সরে গেছে। তাদের আর দেখা যায় না। এরপর শুরু হয় ইংরেজের নির্মম অত্যাচার। শস্যক্ষেত্র জ্বলে। ঘরবাড়ি জ্বলে। লাঙল কেটে দেয়। গোরু ছাগল বাজেয়াপ্ত করে। গ্রেফতার করে মুন্ডা পুরুষদের।

দিনটা ছিল ৩ ফেব্রুয়ারি। বীরসা ঘুমোচ্ছেন। এমন সময় সাত জন বিশ্বাসঘাতক তাকে ধরিয়ে দেয়। বীরসাকে নিয়ে আসা হয় বন্দগাঁও। কাঁদতে কাদতে মুন্ডারা ছুটে আসে তাদের ভগবানকে দেখতে।

বীরসা জানিয়ে দেন—“আবার ফিরে আসব আমি। আবার জ্বালাব আগুন। তামাম সিংভূম জুড়ে ধুলোর ঝড় তুলব।

৯ জুন, ১৯০০, কেওনঝড়ে ঘোষণা করা হয় কলেরায় মারা গেছেন বীরসা মুন্ডা।

বীরসার কাহিনি তোমরা পড়লে। একথা ভুলেও ভেবো না বীরসা একাই সব করেছিলেন লক্ষ মানুষের দুর্দশার অবস্থাকে তিনি বদলে দিতে চেয়েছিলেন। সেভাবেই তিনি নেতা হন। তার সঙ্গে শেষ অবধি ছিল হাজার মুন্ডা।

কেন তার বিদ্রোহ গুরুত্বপূর্ণ?

এর কারণ শুধু দিকুদের বিরুদ্ধেই নয়, ভারতবর্ষের আসল শত্রু যে ইংরেজ তার বিরুদ্ধেই এই বিদ্রোহ, এই উলগুলান।

4. উলগুলান হল-

5 / 30

5.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-5) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

ইংরেজ কমিশনার চিৎকার করে—তোমরা আত্মসমর্পণ করো। হাতিয়ার দিয়ে দাও। মুন্ডারা হেঁকে বলে—রাজ আমাদের, তোমাদের নয়। মুন্ডারা হাতিয়ার ছাড়বে না। তোমরা সঁপে দাও তোমাদের হাতিয়ার। আমরা শেষ নিশ্বাস অবধি লড়ব।

ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি ছুটে যায়। ওদিক থেকে ছুটে আসে পাথর। বন্দুক বনাম পাথরটাঙ্গি-কুড়োল তিরধনুক। মুন্ডাদের দলে লড়েছিল মেয়েরা, লড়েছে বালক, কিশোরেরাও।

লড়াই শেষে দেখা যায় মুন্ডাদের নিহত চার জন পুরুষ, তিন জন রমণী ও একটি শিশু, বাকিরা সরে গেছে। তাদের আর দেখা যায় না। এরপর শুরু হয় ইংরেজের নির্মম অত্যাচার। শস্যক্ষেত্র জ্বলে। ঘরবাড়ি জ্বলে। লাঙল কেটে দেয়। গোরু ছাগল বাজেয়াপ্ত করে। গ্রেফতার করে মুন্ডা পুরুষদের।

দিনটা ছিল ৩ ফেব্রুয়ারি। বীরসা ঘুমোচ্ছেন। এমন সময় সাত জন বিশ্বাসঘাতক তাকে ধরিয়ে দেয়। বীরসাকে নিয়ে আসা হয় বন্দগাঁও। কাঁদতে কাদতে মুন্ডারা ছুটে আসে তাদের ভগবানকে দেখতে।

বীরসা জানিয়ে দেন—“আবার ফিরে আসব আমি। আবার জ্বালাব আগুন। তামাম সিংভূম জুড়ে ধুলোর ঝড় তুলব।

৯ জুন, ১৯০০, কেওনঝড়ে ঘোষণা করা হয় কলেরায় মারা গেছেন বীরসা মুন্ডা।

বীরসার কাহিনি তোমরা পড়লে। একথা ভুলেও ভেবো না বীরসা একাই সব করেছিলেন লক্ষ মানুষের দুর্দশার অবস্থাকে তিনি বদলে দিতে চেয়েছিলেন। সেভাবেই তিনি নেতা হন। তার সঙ্গে শেষ অবধি ছিল হাজার মুন্ডা।

কেন তার বিদ্রোহ গুরুত্বপূর্ণ?

এর কারণ শুধু দিকুদের বিরুদ্ধেই নয়, ভারতবর্ষের আসল শত্রু যে ইংরেজ তার বিরুদ্ধেই এই বিদ্রোহ, এই উলগুলান।

5. উলগুলানের লড়াইয়ে মুন্ডাদের নিহত হয়—

6 / 30

6.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 6-12) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।

মুসলিম তার নয়ণমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।।

এক সে আকাশ-মায়ের কোলে

যেন রবিশশী দোলে,

এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।।

6. কাজী নজরুল ইসলাম কী নামে পরিচিত ছিলেন ?

7 / 30

7. নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 6-12) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।

মুসলিম তার নয়ণমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।।

এক সে আকাশ-মায়ের কোলে

যেন রবিশশী দোলে,

এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।।

7. ‘কুসুম’ শব্দের অর্থ—

8 / 30

8.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 6-12) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।

মুসলিম তার নয়ণমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।।

এক সে আকাশ-মায়ের কোলে

যেন রবিশশী দোলে,

এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।।

8. ‘আকাশ’ শব্দের সমার্থক শব্দ-

9 / 30

9.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 6-12) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।

মুসলিম তার নয়ণমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।।

এক সে আকাশ-মায়ের কোলে

যেন রবিশশী দোলে,

এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।।

9. ‘কুসুম’ শব্দের পদ পরিবর্তন করলে হবে—

10 / 30

10. নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 6-12) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।

মুসলিম তার নয়ণমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।।

এক সে আকাশ-মায়ের কোলে

যেন রবিশশী দোলে,

এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।।

10. মুসলিম তার নয়নমণি। ‘তাঁর’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?

11 / 30

11.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 6-12) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।

মুসলিম তার নয়ণমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।।

এক সে আকাশ-মায়ের কোলে

যেন রবিশশী দোলে,

এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।

মোরা, এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান।।

11. ‘হিন্দু-মুসলমান’ কবিতার মাধ্যমে কবি-

12 / 30

12. শিক্ষার আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী সার্থক পাঠের কোন্ লক্ষণগুলি থাকা উচিত?

13 / 30

13. কোনো ছাত্র কথা বলার বা লেখার সময় ভুল শব্দ লিখলে শিক্ষক হিসেবে কর্তব্য-

14 / 30

14. অনুবাদ প্রধানত-

15 / 30

15. হার্বাটের শিক্ষাতত্ত্ব অনুসারে পাঠদান প্রক্রিয়া হল-

16 / 30

16. ডিডাক্টিভ পদ্ধতির সবচেয়ে বড়ো অসুবিধা হল—

17 / 30

17. একজন ছাত্র সুসংহতভাবে উত্তর দিতে পারে— বিষয়টি কার সঙ্গে যুক্ত ?

18 / 30

18. শিক্ষা সহায়ক উপকরণগুলির প্রকৃত কাজ কী?

19 / 30

19. শিখন তখনই কার্যকরী হয়, যখন-

20 / 30

20. শ্রেণিকক্ষে অমনোযোগী শিক্ষার্থীদের ব্যাকরণ পাঠে উৎসাহী করার ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক পদ্ধতি নয়?

21 / 30

21. প্রত্যেকটি পাঠ্যক্রম শুরুর আগে একজন শিক্ষক কী করবেন ?

22 / 30

22. কোন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা ব্যাকরণ পাঠে উৎসাহিত হয় না ?

23 / 30

23. কীসের মাধ্যমে ভাষার ধ্বনিরূপ প্রকাশ পায় ?

24 / 30

24. আদর্শ সরব পাঠের ক্ষেত্রে নীচের বিষয়গুলির মধ্যে কোটির প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন নয়?

25 / 30

25. নীচের কোনটি পাঠের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের ভাগ নয়?

26 / 30

26. সরব পাঠের ক্ষেত্রে অসুবিধাগুলির মধ্যে কোনটি ঠিক নয় ?

27 / 30

27. মাতৃভাষা শিক্ষাদানের নীতি হল-

28 / 30

28. থর্নডাইক-এর শিখনের প্রধান সূত্র হল-

29 / 30

29. কোঠারি কমিশনের সুপারিশ নয় কোনটি?

30 / 30

30. ভাষার বৃত্তি হল-

Your score is

The average score is 58%

Set - 4
/30
0 votes, 0 avg
19

Good Luck!

Time up!


Created by masterrji

বাংলা SET-4

উত্তর করার আগে ভালো করে প্রশ্নগুলি পড়ে নেবেন ।

1 / 30

1.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

 

1.      “নরেনকে পেল”—কখন ?

2 / 30

2.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

2. এই গদ্যাংশটির লেখক কে?

3 / 30

3.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

3. “কী দেখলেন?”—কথাটি কে বলেছে?

4 / 30

4.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

4. গদ্যাংশটি নেওয়া হয়েছে-

5 / 30

5.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

5. “সে ভয়ানক চেহারা” কার ভয়ানক চেহারা?

6 / 30

6.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

6. “যাক, ওষুধে কাজ করেছে”—ওষুধ কী ছিল?

7 / 30

7.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

7. নরেনের ডাকনাম ছিল—

8 / 30

8.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

8. ‘ভূত’ শব্দের পদ পরিবর্তন করলে হবে—

9 / 30

9.

অনুচ্ছেদটি পাঠ করে নিম্নলিখিত প্রশ্নের (প্রশ্ন 1-9) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

পুরোনো এই চাঁপাগাছ। তারাও তাদের ছোটোবেলায় আসতেন এই চাঁপাগাছের ফুল পাড়তে, কিন্তু একদিন এখানে দেখলেন এক কাণ্ড, তারপর থেকে আর আসতেন না।

ছেলেদের মধ্যে কেউ কেউ শুকনো গলায় বলে উঠল, ‘কী দেখলেন’?

‘না, সেসব শুনলে তোরা ভয় পাবি।

ছেলেরা বলে, ‘বলুন না একবার’।

রামরতনবাবু চোখ দুটো গোল্লা পাকিয়ে বললেন, ‘দেখলাম এই গাছটার ডালে এক বেহ্মদত্যি।‘

নরেন বলল, ‘কী রকম চেহারা’?

—'সে ভয়ানক চেহারা। নিশুতি রাতে একখানা সাদা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুরে বেড়ায়—আর যারা এই গাছটাতে চড়ে তাদের ঘাড় মটকে দেয়।‘

গল্প শুনে কেউ আর মুখে কোনো শব্দ না করে যে যার বাড়ি চলে যায়। দু-চার দিন চাঁপাতলায় ছেলেদের আর পাত্তা পাওয়া গেল না। বুড়ো রামরতনবাবু মনে মনে ভাবলেনর যাক্, ওষুধে কাজ করেছে।

একদিন বিকেলবেলায় পাড়ার ছেলেরা নরেনকে খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যার দিকে নরেনকে পেল সেই চাঁপাগাছে। নরেন একা একা বসে আছে সেই চাঁপাগাছটার নুইয়ে-পড়া ডালটায়।

 

দূর থেকেই ছেলেরা জিজ্ঞাসা করল, ‘কী রে, নরেন নাকি?’ উত্তর এল—'হ্যা, হ্যা।‘

  • ‘কী করছিস ওখানে?’
  • ‘দোল খাচ্ছি।‘

ছেলেরা দূরেই থমকে দাঁড়িয়ে রইল।

নরেন একটা লাফ দিয়ে নীচে এসে বলল ‘গাধাগুলো বেহ্মদত্যির নাম শুনে একদম ভড়কে গেছে। আমি তো এই তিন দিন এলাম এখানে একা একা, বেহ্মদত্যি আমার কী করেছে রে?’

9. ‘গল্পের’ সমার্থক শব্দ-

10 / 30

10. নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

 

10.    এই কবিতাটির নাম কী ?

11 / 30

11.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

11. কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?

12 / 30

12.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

12. ‘গাঙুর’ কী?

13 / 30

13.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

13. ‘গাঙুর’ কী?

14 / 30

14.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

14. গঠনগত দিক থেকে কবিতাটি কোন শ্রেণির অন্তর্গত?

15 / 30

15. নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

15. ‘পল্লবের স্তুপ’ কোন কোন গাছের?

16 / 30

16.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

16. কে শ্যামার গান শুনেছিল?

17 / 30

17.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

17. বেহুলা ছিন্ন খঞ্জনার মতো নেচেছিল কেন ?

18 / 30

18.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

18. 'বেহুলা' হল-

19 / 30

19.

নিম্নলিখিত কবিতাংশ ভালো করে পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির (প্রশ্ন 10-19) সঠিক উত্তরটি চিহ্নিত করুন।

বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে

চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড় পাতাটির নীচে ব’সে আছে।

ভোরের দোয়েল পাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ

জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশথের ক'রে আছে চুপ;

ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;

মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে

এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ

দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে-

কৃয়া-দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়—

সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,

শ্যামার নরম গান শুনেছিল,-একদিন অমরায় গিয়ে

ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায়

বাংলার নদী-মাঠ-ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

19. ‘কৃষ্ণা দ্বাদশী’ হল-

20 / 30

20. ড. রাধাকৃষ্ণাণ কমিশন প্রবর্তিত হয়—

21 / 30

21. Receptive Function বা গ্রহণের ক্ষমতা কী ?

22 / 30

22. Expressive Function বা প্রকাশের ক্ষমতা বলতে বোঝায়-

23 / 30

23. মাতৃভাষায় শিক্ষাদানের প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল—

24 / 30

24. মাতৃভাষা পঠনপাঠনকে সমৃদ্ধিশালী করার জন্য-

25 / 30

25. ব্যাকরণের জ্ঞান লেখায় ও কথাবার্তায় শুদ্ধভাবে ভাষা ব্যবহার করতে সাহায্য করে

26 / 30

26. ব্যাকরণ শিক্ষায় একজন শিক্ষকের প্রধান কাজ হল-

27 / 30

27. নীচের কোনটি সঠিক?

28 / 30

28. শিক্ষার্থীর শোনার ক্ষমতা বৃদ্ধির একটি পদ্ধতি হল-

29 / 30

29. ভাষাবিজ্ঞানের যে অংশে ধ্বনি সম্পর্কে আলোচনা করা হয় তাকে বলে-

30 / 30

30. ব্যাকরণ শিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে—

Your score is

The average score is 72%

Set - 5
/30
0 votes, 0 avg
14

Good Luck!

Time up!


Created by masterrji

বাংলা SET-5

উত্তর করার আগে ভালো করে প্রশ্নগুলি পড়ে নেবেন ।

1 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

‘আমার কাছে প্রায় রোজই আসে বুড়ী।’ আর আসিয়া একটি ওই প্রার্থনাই জানায়—‘একঠো পয়সা দেনি বাবু-’ তাহাকে রোজ একটি করিয়া পয়সা দিই। মনে মনে তাহার একটা নামও রাখিয়াছি—পি. পি.পার্মানেন্ট পাওনাদার।

যখন আমার ক্লিনিকে লোকের ভিড় থাকে, তখন তাহাকে আসিবামাত্র একটা পয়সা দিয়া বিদায় করিয়া দিই। যখন কেহ থাকে না তখন মাঝে মাঝে তাহার সহিত আলাপকরি। একদিন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, সে ভিক্ষাবৃত্তি কেন অবলম্বন করিয়াছে। বলিল, ‘ছেলে বউ আর খাইতে দেয় না, আশ্রয় দেয় না, তাড়াইয়া দিয়াছে। যতদিন গতর খাটাইয়া রোজগার করিয়াছিলাম, খাইতে থাকিতে দিত। এখন আর দেয় না।’ তাহার কম্পিত বাম হাতটি কপালে ঠেকাইয়া বলিয়াছিল—‘সভই কপার ছে বাবু-।’

আর একদিন পয়সাটি দিবার পর জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, ‘আর কি চাস বুড়ী-উত্তর দিয়াছিল, ‘মরণ!’

১। যে বুড়ি ভিক্ষা করতে আসত তাকে লেখক মনে মনে কী নাম দিয়েছিল?

2 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

‘আমার কাছে প্রায় রোজই আসে বুড়ী।’ আর আসিয়া একটি ওই প্রার্থনাই জানায়—‘একঠো পয়সা দেনি বাবু-’ তাহাকে রোজ একটি করিয়া পয়সা দিই। মনে মনে তাহার একটা নামও রাখিয়াছি—পি. পি.পার্মানেন্ট পাওনাদার।

যখন আমার ক্লিনিকে লোকের ভিড় থাকে, তখন তাহাকে আসিবামাত্র একটা পয়সা দিয়া বিদায় করিয়া দিই। যখন কেহ থাকে না তখন মাঝে মাঝে তাহার সহিত আলাপকরি। একদিন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, সে ভিক্ষাবৃত্তি কেন অবলম্বন করিয়াছে। বলিল, ‘ছেলে বউ আর খাইতে দেয় না, আশ্রয় দেয় না, তাড়াইয়া দিয়াছে। যতদিন গতর খাটাইয়া রোজগার করিয়াছিলাম, খাইতে থাকিতে দিত। এখন আর দেয় না।’ তাহার কম্পিত বাম হাতটি কপালে ঠেকাইয়া বলিয়াছিল—‘সভই কপার ছে বাবু-।’

আর একদিন পয়সাটি দিবার পর জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, ‘আর কি চাস বুড়ী-উত্তর দিয়াছিল, ‘মরণ!’

২। রচনাংশটিতে গদ্যের কোন্ রীতি ব্যবহৃত হয়েছে?

3 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

‘আমার কাছে প্রায় রোজই আসে বুড়ী।’ আর আসিয়া একটি ওই প্রার্থনাই জানায়—‘একঠো পয়সা দেনি বাবু-’ তাহাকে রোজ একটি করিয়া পয়সা দিই। মনে মনে তাহার একটা নামও রাখিয়াছি—পি. পি.পার্মানেন্ট পাওনাদার।

যখন আমার ক্লিনিকে লোকের ভিড় থাকে, তখন তাহাকে আসিবামাত্র একটা পয়সা দিয়া বিদায় করিয়া দিই। যখন কেহ থাকে না তখন মাঝে মাঝে তাহার সহিত আলাপকরি। একদিন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, সে ভিক্ষাবৃত্তি কেন অবলম্বন করিয়াছে। বলিল, ‘ছেলে বউ আর খাইতে দেয় না, আশ্রয় দেয় না, তাড়াইয়া দিয়াছে। যতদিন গতর খাটাইয়া রোজগার করিয়াছিলাম, খাইতে থাকিতে দিত। এখন আর দেয় না।’ তাহার কম্পিত বাম হাতটি কপালে ঠেকাইয়া বলিয়াছিল—‘সভই কপার ছে বাবু-।’

আর একদিন পয়সাটি দিবার পর জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, ‘আর কি চাস বুড়ী-উত্তর দিয়াছিল, ‘মরণ!’

৩। ‘মরণ’—উত্তরটি বুড়ি কেন দিয়েছিল?

4 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

‘আমার কাছে প্রায় রোজই আসে বুড়ী।’ আর আসিয়া একটি ওই প্রার্থনাই জানায়—‘একঠো পয়সা দেনি বাবু-’ তাহাকে রোজ একটি করিয়া পয়সা দিই। মনে মনে তাহার একটা নামও রাখিয়াছি—পি. পি.পার্মানেন্ট পাওনাদার।

যখন আমার ক্লিনিকে লোকের ভিড় থাকে, তখন তাহাকে আসিবামাত্র একটা পয়সা দিয়া বিদায় করিয়া দিই। যখন কেহ থাকে না তখন মাঝে মাঝে তাহার সহিত আলাপকরি। একদিন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, সে ভিক্ষাবৃত্তি কেন অবলম্বন করিয়াছে। বলিল, ‘ছেলে বউ আর খাইতে দেয় না, আশ্রয় দেয় না, তাড়াইয়া দিয়াছে। যতদিন গতর খাটাইয়া রোজগার করিয়াছিলাম, খাইতে থাকিতে দিত। এখন আর দেয় না।’ তাহার কম্পিত বাম হাতটি কপালে ঠেকাইয়া বলিয়াছিল—‘সভই কপার ছে বাবু-।’

আর একদিন পয়সাটি দিবার পর জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, ‘আর কি চাস বুড়ী-উত্তর দিয়াছিল, ‘মরণ!’

৪। ‘বনফুল’-এর প্রকৃত নাম কী ?

5 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

‘আমার কাছে প্রায় রোজই আসে বুড়ী।’ আর আসিয়া একটি ওই প্রার্থনাই জানায়—‘একঠো পয়সা দেনি বাবু-’ তাহাকে রোজ একটি করিয়া পয়সা দিই। মনে মনে তাহার একটা নামও রাখিয়াছি—পি. পি.পার্মানেন্ট পাওনাদার।

যখন আমার ক্লিনিকে লোকের ভিড় থাকে, তখন তাহাকে আসিবামাত্র একটা পয়সা দিয়া বিদায় করিয়া দিই। যখন কেহ থাকে না তখন মাঝে মাঝে তাহার সহিত আলাপকরি। একদিন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, সে ভিক্ষাবৃত্তি কেন অবলম্বন করিয়াছে। বলিল, ‘ছেলে বউ আর খাইতে দেয় না, আশ্রয় দেয় না, তাড়াইয়া দিয়াছে। যতদিন গতর খাটাইয়া রোজগার করিয়াছিলাম, খাইতে থাকিতে দিত। এখন আর দেয় না।’ তাহার কম্পিত বাম হাতটি কপালে ঠেকাইয়া বলিয়াছিল—‘সভই কপার ছে বাবু-।’

আর একদিন পয়সাটি দিবার পর জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম, ‘আর কি চাস বুড়ী-উত্তর দিয়াছিল, ‘মরণ!’

৫। বনফুল-এর লেখা একটি উপন্যাসের নাম উল্লেখ করুন।

6 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

৬। জনমদুখিনি’ বলে কবি কাকে অভিহিত করেছেন?

7 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

৭। ‘সেই পিদিমের আলো’ বলতে কোন্ পিদিমের আলোকে বলা হয়েছে?

8 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

৮। ‘পিদ্দিম’ ও ‘জনম’ শব্দ দুটি শব্দভাণ্ডারের কোন্ শব্দের অন্তর্ভুক্ত?

9 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

৯। ‘গোপনতা’ শব্দটি কী পদ?

10 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

১০। ‘অভিভূত’ শব্দটির প্রকৃতি প্রত্যয় নির্ণয় করুন।

11 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

১১। ‘ঘুমোতাম’ শব্দটি ক্রিয়ার কোন কাল?

12 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

১২। ‘অভিভূত’ শব্দটির সমার্থক শব্দ লিখুন।

13 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

১৩। আলোচ্য কবিতাটি কে রচনা করেন?

14 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

১৪। আলোচ্য কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

15 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়,

জনমদুখিনির ঘর।

কবে আমি বড়ো হয়ে তাকে ছেড়ে চলে আসি

তবু তার আঁচলের হাওয়া আজও আমার নিভৃতে,

ঘুমের সময় যত গল্প ছিল আমাদের

অন্ধকার ভরাত যা সবই সে তো রূপকথার,

তবু দুঃখ ঘোচানোর গোপনতা নিয়ে

গল্পের রাতের মধ্যে অভিভূত আমরা, ঘুমোতাম।

১৫৷ সেই পিদ্দিমের আলো দেখা যায়। রেখাঙ্কিত পদটির কারক বিভক্তি নির্ণয় করুন।

16 / 30

১৬। কর্মসম্পাদনের মাধ্যমে শিক্ষাদানে শিক্ষার্থীদের কী সুবিধা হয়?

17 / 30

১৭। শিশুরা কোন্ ধ্বনি আগে আয়ত্ত করতে সক্ষম হয়?

18 / 30

১৮। সঠিকভাবে লেখা শেখানোর সময় আপনি কোন বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেবেন?

19 / 30

১৯। ভাষা দক্ষতার চারটি স্তর হল-

20 / 30

২০।“Grammar is the practical analysis of a language, its anatomy”—কথাটি কে বলেছেন?

21 / 30

২১। পিছিয়ে পড়া ছাত্রদের ব্যাপারে শিক্ষক কী চিন্তা করবেন?

22 / 30

২২। আঞ্চলিক ভাষা কী?

23 / 30

২৩। কোন পাঠে অতিরিক্ত শ্রম হয় ও শরীরে অবসাদ আসে?

24 / 30

২৪। শিক্ষামূলক প্রদীপনের গুরুত্ব হল—

25 / 30

২৫। পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীরা মূলত কাদের জন্য পিছিয়ে থাকে?

26 / 30

২৬। প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার বৈদিকে কপ্রকার স্বর ছিল?

27 / 30

২৭। কোন্ ভাষা মানুষের সব সময়ের ব্যাবহারিক প্রয়োজন সিদ্ধ করে ?

28 / 30

২৮। চর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন?

29 / 30

২৯। যেসব বিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে সেগুলি হল-

30 / 30

৩০। ‘বিদ্বান হলেও তাঁর কিছুমাত্র অহংকার নেই’—এটি কী ধরনের বাক্য?

Your score is

The average score is 56%

Set - 6
/30
0 votes, 0 avg
14

Good Luck!

Time up!


Created by masterrji

বাংলা SET-6

উত্তর করার আগে ভালো করে প্রশ্নগুলি পড়ে নেবেন ।

1 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

১। ‘অগ্নিদেবের শয্যা’ গদ্যাংশটির লেখক কে?

2 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

২। উপরের গদ্যাংশটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে?

3 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

৩। শংকর কে?

4 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

৪। এখানে আলভারেজ কে?

5 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

৫। যে জীবটি প্রাণের ভয়ে আশ্রয় নিয়েছিল সে কে?

6 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

৬। এই গদ্যাংশটিতে যে ধরনের ঘটনার আভাস পাওয়া যাচ্ছে তার কারণ কী?

7 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

৭। ‘প্রজ্বলন্ত’ শব্দটি কী ধরনের পদ?

8 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

৮। প্রজ্বলন্ত’ শব্দটির প্রকৃতি প্রত্যয় নির্ণয় করলে কী পাওয়া যাবে?

9 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

এদিকে পৃথিবীর এমন কাঁপচে যে দাঁড়িয়ে থাকা যায় না। কেবল টলে টলে পড়তে হয়। শঙ্কর তত টলতে টলতে তাবুর মধ্যে ঢুকল। ঢুকে দেখে একটা ছোটো কুকুরছানার মতো জীব তার বিছানায় গুটিসুটি হয়ে ভয়ে কাঁপচে। শঙ্করের টর্চের আলোয় সেটা থতমত খেয়ে আলোর দিকে চেয়ে রইল, আর তার চোখ দুটি মণির মতো জ্বলতে লাগল।

আলভারেজ তাঁবুতে ঢুকে দেখে বলল—নেকড়ে বাঘের ছানা। রেখে দাও, আমাদের আশ্রয় নিয়েচে যখন প্রাণে ভয়ে।

ওরা কেউ এর আগে প্রজ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি দেখেনি, এ থেকে যে কী বিপদ আসতে পারে তা ওদের জানা নেই।

৯। ‘অগ্নিদেবের শয্যা’ শব্দটি কোন প্রাচীন ভাষার ইঙ্গিত দেয়?

10 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

কর্ণ।        পুণ্য জাহ্নবীর তীরে সন্ধ্যাসবিতার

বন্দনায় আছি রত। কর্ণ নাম যার,

অধিরথসূত্রপুত্র, রাধাগর্ভজাত

সেই আমি—কহো মোরে তুমি কে গো মাতঃ!

কুন্তী।      বৎস, তোর, জীবনের প্রথম প্রভাতে

পরিচয় করায়েছি তোরে বিশ্ব-সাথে,

সেই আমি, আসিয়াছি ছাড়ি সর্ব লাজ

তোরে দিতে আপনার পরিচয় আজ।

কর্ণ।     দেবী, তব নতনেত্ৰকিরণ সম্পাতে

চিত্ত বিগলিত মোর সূর্যকরঘাতে

শৈলতুষারের মততা। তব কণ্ঠস্বর

যেন পূর্বজন্ম হতে পশি কর্ণ-পর

জাগাইছে অপূর্ব বেদনা। কহো মোরে,

জন্ম মোর বাঁধা আছে কী রহস্য ডোরে

তোমা-সাথে হে অপরিচিতা।

 

১০। আলোচ্য অংশটি কার লেখা?

11 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

কর্ণ।        পুণ্য জাহ্নবীর তীরে সন্ধ্যাসবিতার

বন্দনায় আছি রত। কর্ণ নাম যার,

অধিরথসূত্রপুত্র, রাধাগর্ভজাত

সেই আমি—কহো মোরে তুমি কে গো মাতঃ!

কুন্তী।      বৎস, তোর, জীবনের প্রথম প্রভাতে

পরিচয় করায়েছি তোরে বিশ্ব-সাথে,

সেই আমি, আসিয়াছি ছাড়ি সর্ব লাজ

তোরে দিতে আপনার পরিচয় আজ।

কর্ণ।     দেবী, তব নতনেত্ৰকিরণ সম্পাতে

চিত্ত বিগলিত মোর সূর্যকরঘাতে

শৈলতুষারের মততা। তব কণ্ঠস্বর

যেন পূর্বজন্ম হতে পশি কর্ণ-পর

জাগাইছে অপূর্ব বেদনা। কহো মোরে,

জন্ম মোর বাঁধা আছে কী রহস্য ডোরে

তোমা-সাথে হে অপরিচিতা।

১১। কোন্ মহাকাব্যের অনুসরণে কবি এই কাব্যনাট্যটি রচনা করেছেন?

12 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

কর্ণ।        পুণ্য জাহ্নবীর তীরে সন্ধ্যাসবিতার

বন্দনায় আছি রত। কর্ণ নাম যার,

অধিরথসূত্রপুত্র, রাধাগর্ভজাত

সেই আমি—কহো মোরে তুমি কে গো মাতঃ!

কুন্তী।      বৎস, তোর, জীবনের প্রথম প্রভাতে

পরিচয় করায়েছি তোরে বিশ্ব-সাথে,

সেই আমি, আসিয়াছি ছাড়ি সর্ব লাজ

তোরে দিতে আপনার পরিচয় আজ।

কর্ণ।     দেবী, তব নতনেত্ৰকিরণ সম্পাতে

চিত্ত বিগলিত মোর সূর্যকরঘাতে

শৈলতুষারের মততা। তব কণ্ঠস্বর

যেন পূর্বজন্ম হতে পশি কর্ণ-পর

জাগাইছে অপূর্ব বেদনা। কহো মোরে,

জন্ম মোর বাঁধা আছে কী রহস্য ডোরে

তোমা-সাথে হে অপরিচিতা।

১২। জীবনের প্রথম প্রভাতে পরিচয় করায়েছি—এখানে চিহ্নিত পদটি কী ধরনের ক্রিয়াপদ?

13 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

কর্ণ।        পুণ্য জাহ্নবীর তীরে সন্ধ্যাসবিতার

বন্দনায় আছি রত। কর্ণ নাম যার,

অধিরথসূত্রপুত্র, রাধাগর্ভজাত

সেই আমি—কহো মোরে তুমি কে গো মাতঃ!

কুন্তী।      বৎস, তোর, জীবনের প্রথম প্রভাতে

পরিচয় করায়েছি তোরে বিশ্ব-সাথে,

সেই আমি, আসিয়াছি ছাড়ি সর্ব লাজ

তোরে দিতে আপনার পরিচয় আজ।

কর্ণ।     দেবী, তব নতনেত্ৰকিরণ সম্পাতে

চিত্ত বিগলিত মোর সূর্যকরঘাতে

শৈলতুষারের মততা। তব কণ্ঠস্বর

যেন পূর্বজন্ম হতে পশি কর্ণ-পর

জাগাইছে অপূর্ব বেদনা। কহো মোরে,

জন্ম মোর বাঁধা আছে কী রহস্য ডোরে

তোমা-সাথে হে অপরিচিতা।

১৩। ‘শৈলতুষারের মতো’-কী ধরনের সমাস?

14 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

কর্ণ।        পুণ্য জাহ্নবীর তীরে সন্ধ্যাসবিতার

বন্দনায় আছি রত। কর্ণ নাম যার,

অধিরথসূত্রপুত্র, রাধাগর্ভজাত

সেই আমি—কহো মোরে তুমি কে গো মাতঃ!

কুন্তী।      বৎস, তোর, জীবনের প্রথম প্রভাতে

পরিচয় করায়েছি তোরে বিশ্ব-সাথে,

সেই আমি, আসিয়াছি ছাড়ি সর্ব লাজ

তোরে দিতে আপনার পরিচয় আজ।

কর্ণ।     দেবী, তব নতনেত্ৰকিরণ সম্পাতে

চিত্ত বিগলিত মোর সূর্যকরঘাতে

শৈলতুষারের মততা। তব কণ্ঠস্বর

যেন পূর্বজন্ম হতে পশি কর্ণ-পর

জাগাইছে অপূর্ব বেদনা। কহো মোরে,

জন্ম মোর বাঁধা আছে কী রহস্য ডোরে

তোমা-সাথে হে অপরিচিতা।

১৪।‘হে অপরিচিতা’—ক্রিয়াপদের সঙ্গে সম্বন্ধ নির্ণয় করুন।

15 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

কর্ণ।        পুণ্য জাহ্নবীর তীরে সন্ধ্যাসবিতার

বন্দনায় আছি রত। কর্ণ নাম যার,

অধিরথসূত্রপুত্র, রাধাগর্ভজাত

সেই আমি—কহো মোরে তুমি কে গো মাতঃ!

কুন্তী।      বৎস, তোর, জীবনের প্রথম প্রভাতে

পরিচয় করায়েছি তোরে বিশ্ব-সাথে,

সেই আমি, আসিয়াছি ছাড়ি সর্ব লাজ

তোরে দিতে আপনার পরিচয় আজ।

কর্ণ।     দেবী, তব নতনেত্ৰকিরণ সম্পাতে

চিত্ত বিগলিত মোর সূর্যকরঘাতে

শৈলতুষারের মততা। তব কণ্ঠস্বর

যেন পূর্বজন্ম হতে পশি কর্ণ-পর

জাগাইছে অপূর্ব বেদনা। কহো মোরে,

জন্ম মোর বাঁধা আছে কী রহস্য ডোরে

তোমা-সাথে হে অপরিচিতা।

১৫। এই কবির লেখা অন্য কাব্যনাট্য কোনটি?

16 / 30

১৬। ‘আবিষ্কার তত্ত্ব’ হল—

17 / 30

১৭। ভাষা বিজ্ঞানীগণ ভাষা আয়ত্তীকরণের ক্ষেত্রে শিশুর ক-টি কৌশল চিহ্নিত করেছেন?

18 / 30

১৮। শিশুর কল্পনা শক্তির পরিপূর্ণ বিকাশসাধনের জন্য আপনি কী করবেন?

19 / 30

১৯। শিক্ষার্থীদের শ্রবণ শক্তির সঠিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন-

20 / 30

২০। রাজেন্দ্রলাল মিত্র লিখিত বাংলা ব্যাকরণের নাম কী?

21 / 30

২১। শিক্ষকের পরিবেশন ভঙ্গি হবে—

22 / 30

২২। কথা বলার সময় কোন্ শব্দের প্রয়োগ সিদ্ধ নয় ?

23 / 30

২৩। কোন্ পাঠে রসাস্বাদনই বড়ো কথা ?

24 / 30

২৪। শিক্ষামূলক উপকরণগুলিকে ভাগ করা যায়—

25 / 30

২৫। পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাদের দায়িত্ব বেশি?

26 / 30

২৬। প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষায় ক-প্রকার লিঙ্গ প্রচলিত ছিল ?

27 / 30

২৭। সারা দেশে সাধু ভাষার কটি রূপ দেখা যায় ?

28 / 30

২৮।  বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে শিষ্ট চলিত ভাষায় বাংলা গদ্য লেখার জন্য আন্দোলন শুরু করেছিলেন যে সাহিত্যিক

29 / 30

২৯। ঘরেতে ভ্রমর এল গুনগুনিয়ে। সন্ধ্যা সূর্য রাঙালো আকাশ।—রেখাঙ্কিত পদগুলিতে কী ধরনের ক্রিয়াপদ ব্যবহৃত হয়েছে?

30 / 30

৩০। কান-পাতলা—এর অর্থ কী?

Your score is

The average score is 42%

Set - 7
/30
0 votes, 0 avg
15

Good Luck!

Time up!


Created by masterrji

বাংলা SET-7

উত্তর করার আগে ভালো করে প্রশ্নগুলি পড়ে নেবেন ।

1 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

বাজারে ঢুকিবার মুখেই একটি ভিখারিনী ভিক্ষা করিতে বসে। বয়স তাহার বেশী নয়, দেহের বাঁধুনিও বেশ আছে। কিন্তু একটি পায়ে হাঁটুর নীচে হইতে পায়ের পাতা পর্যন্ত তাহার থকথকে তৈলাক্ত ঘা। এই ঘায়ের জোরে সে ভিখুর চেয়ে বেশি রোজগার করে। সেজন্য ঘা-টিকে বিশেষ যত্নে সারিতে দেয় না।

ভিখু মধ্যে মধ্যে গিয়া তাহার কাছে বসে। বলে, ‘ঘা-টি সারব না, লয়?’ ভিখারিনী বলে, ‘খুব! ওসুদ দিলে এখনি সারে।’

ভিখু সাগ্রহে বলে, ‘সারা তবে, ওসুদ দিয়ে চটপটে সারাইয়া ল।’

‘ঘা সারলে তোর আর ভিক্ মাগতি অইবো না—জানস?’

‘আমি তোরে রাখুম।’

‘আমি থাকলি ত।’

‘ক্যান? থাকবি না ক্যান? খাওয়ামু, পরামু, আরামে রাখুম, পায়ের পরনি পা দিয়া গাঁট হইয়া বইয়া থাকবি। না করস তুই কিয়ের-লেগে? ’

১। আলোচ্য রচনাটিতে ভাষার কোন্ রীতি প্রাধান্য পেয়েছে?

2 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

বাজারে ঢুকিবার মুখেই একটি ভিখারিনী ভিক্ষা করিতে বসে। বয়স তাহার বেশী নয়, দেহের বাঁধুনিও বেশ আছে। কিন্তু একটি পায়ে হাঁটুর নীচে হইতে পায়ের পাতা পর্যন্ত তাহার থকথকে তৈলাক্ত ঘা। এই ঘায়ের জোরে সে ভিখুর চেয়ে বেশি রোজগার করে। সেজন্য ঘা-টিকে বিশেষ যত্নে সারিতে দেয় না।

ভিখু মধ্যে মধ্যে গিয়া তাহার কাছে বসে। বলে, ‘ঘা-টি সারব না, লয়?’ ভিখারিনী বলে, ‘খুব! ওসুদ দিলে এখনি সারে।’

ভিখু সাগ্রহে বলে, ‘সারা তবে, ওসুদ দিয়ে চটপটে সারাইয়া ল।’

‘ঘা সারলে তোর আর ভিক্ মাগতি অইবো না—জানস?’

‘আমি তোরে রাখুম।’

‘আমি থাকলি ত।’

‘ক্যান? থাকবি না ক্যান? খাওয়ামু, পরামু, আরামে রাখুম, পায়ের পরনি পা দিয়া গাঁট হইয়া বইয়া থাকবি। না করস তুই কিয়ের-লেগে? ’

২। আলোচ্য রচনাটি কোন্ যুগের রচনা?

3 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

বাজারে ঢুকিবার মুখেই একটি ভিখারিনী ভিক্ষা করিতে বসে। বয়স তাহার বেশী নয়, দেহের বাঁধুনিও বেশ আছে। কিন্তু একটি পায়ে হাঁটুর নীচে হইতে পায়ের পাতা পর্যন্ত তাহার থকথকে তৈলাক্ত ঘা। এই ঘায়ের জোরে সে ভিখুর চেয়ে বেশি রোজগার করে। সেজন্য ঘা-টিকে বিশেষ যত্নে সারিতে দেয় না।

ভিখু মধ্যে মধ্যে গিয়া তাহার কাছে বসে। বলে, ‘ঘা-টি সারব না, লয়?’ ভিখারিনী বলে, ‘খুব! ওসুদ দিলে এখনি সারে।’

ভিখু সাগ্রহে বলে, ‘সারা তবে, ওসুদ দিয়ে চটপটে সারাইয়া ল।’

‘ঘা সারলে তোর আর ভিক্ মাগতি অইবো না—জানস?’

‘আমি তোরে রাখুম।’

‘আমি থাকলি ত।’

‘ক্যান? থাকবি না ক্যান? খাওয়ামু, পরামু, আরামে রাখুম, পায়ের পরনি পা দিয়া গাঁট হইয়া বইয়া থাকবি। না করস তুই কিয়ের-লেগে? ’

৩। প্রাগৈতিহাসিক’ গল্পটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয়?

4 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

বাজারে ঢুকিবার মুখেই একটি ভিখারিনী ভিক্ষা করিতে বসে। বয়স তাহার বেশী নয়, দেহের বাঁধুনিও বেশ আছে। কিন্তু একটি পায়ে হাঁটুর নীচে হইতে পায়ের পাতা পর্যন্ত তাহার থকথকে তৈলাক্ত ঘা। এই ঘায়ের জোরে সে ভিখুর চেয়ে বেশি রোজগার করে। সেজন্য ঘা-টিকে বিশেষ যত্নে সারিতে দেয় না।

ভিখু মধ্যে মধ্যে গিয়া তাহার কাছে বসে। বলে, ‘ঘা-টি সারব না, লয়?’ ভিখারিনী বলে, ‘খুব! ওসুদ দিলে এখনি সারে।’

ভিখু সাগ্রহে বলে, ‘সারা তবে, ওসুদ দিয়ে চটপটে সারাইয়া ল।’

‘ঘা সারলে তোর আর ভিক্ মাগতি অইবো না—জানস?’

‘আমি তোরে রাখুম।’

‘আমি থাকলি ত।’

‘ক্যান? থাকবি না ক্যান? খাওয়ামু, পরামু, আরামে রাখুম, পায়ের পরনি পা দিয়া গাঁট হইয়া বইয়া থাকবি। না করস তুই কিয়ের-লেগে? ’

৪। ‘প্রাগৈতিহাসিক’ গল্পটির লেখক কে?

5 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

বাজারে ঢুকিবার মুখেই একটি ভিখারিনী ভিক্ষা করিতে বসে। বয়স তাহার বেশী নয়, দেহের বাঁধুনিও বেশ আছে। কিন্তু একটি পায়ে হাঁটুর নীচে হইতে পায়ের পাতা পর্যন্ত তাহার থকথকে তৈলাক্ত ঘা। এই ঘায়ের জোরে সে ভিখুর চেয়ে বেশি রোজগার করে। সেজন্য ঘা-টিকে বিশেষ যত্নে সারিতে দেয় না।

ভিখু মধ্যে মধ্যে গিয়া তাহার কাছে বসে। বলে, ‘ঘা-টি সারব না, লয়?’ ভিখারিনী বলে, ‘খুব! ওসুদ দিলে এখনি সারে।’

ভিখু সাগ্রহে বলে, ‘সারা তবে, ওসুদ দিয়ে চটপটে সারাইয়া ল।’

‘ঘা সারলে তোর আর ভিক্ মাগতি অইবো না—জানস?’

‘আমি তোরে রাখুম।’

‘আমি থাকলি ত।’

‘ক্যান? থাকবি না ক্যান? খাওয়ামু, পরামু, আরামে রাখুম, পায়ের পরনি পা দিয়া গাঁট হইয়া বইয়া থাকবি। না করস তুই কিয়ের-লেগে? ’

৫। আলোচ্য রচনাটির লেখকের একটি উপন্যাসের নাম লিখুন।

6 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

বাজারে ঢুকিবার মুখেই একটি ভিখারিনী ভিক্ষা করিতে বসে। বয়স তাহার বেশী নয়, দেহের বাঁধুনিও বেশ আছে। কিন্তু একটি পায়ে হাঁটুর নীচে হইতে পায়ের পাতা পর্যন্ত তাহার থকথকে তৈলাক্ত ঘা। এই ঘায়ের জোরে সে ভিখুর চেয়ে বেশি রোজগার করে। সেজন্য ঘা-টিকে বিশেষ যত্নে সারিতে দেয় না।

ভিখু মধ্যে মধ্যে গিয়া তাহার কাছে বসে। বলে, ‘ঘা-টি সারব না, লয়?’ ভিখারিনী বলে, ‘খুব! ওসুদ দিলে এখনি সারে।’

ভিখু সাগ্রহে বলে, ‘সারা তবে, ওসুদ দিয়ে চটপটে সারাইয়া ল।’

‘ঘা সারলে তোর আর ভিক্ মাগতি অইবো না—জানস?’

‘আমি তোরে রাখুম।’

‘আমি থাকলি ত।’

‘ক্যান? থাকবি না ক্যান? খাওয়ামু, পরামু, আরামে রাখুম, পায়ের পরনি পা দিয়া গাঁট হইয়া বইয়া থাকবি। না করস তুই কিয়ের-লেগে? ’

৬। ‘প্রাগৈতিহাসিক’ শব্দটির সন্ধিবিচ্ছেদ করলে কী হবে?

7 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

৭। জীবনানন্দ দাশ-এর কাব্যের মূল বৈশিষ্ট্য কী?

8 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

৮। তাঁর লেখা কাব্য কোনটি ?

9 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

৯। চাঁদ ও চম্পা চরিত্র দুটি কোন কাব্যের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত?

10 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

১০। ‘মধুকর ডিঙা’ কী?

11 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

১১। বেহুলা কে?

12 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

১২। ‘কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না’ শব্দের অর্থ কী?

13 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

১৩। ‘ছিন্ন’ শব্দটির সন্ধিবিচ্ছেদ করলে কী হবে?

14 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

১৪। ইন্দ্রের সভায় বেহুলার নাচকে ছিন্ন খঞ্জনার মতো মনে হয়েছিল কেন?

15 / 30

পাঠ্যাংশটি পড়ে নীচের প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর দিন।

 

ভোরের দোয়েলপাখি—চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ জাম-বট-কাঁঠালের-হিজলের-অশ্বথের করে আছে চুপ; ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে; মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে এমনই হিজল-বট-তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ দেখেছিল; বেহুলাও একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে কৃষ্ণা দ্বাদশীর জ্যোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চড়ায়- সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়, শ্যামার নরম গান শুনেছিল—একদিন অমরায় গিয়ে ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিল ইন্দ্রের সভায় বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিল পায়।

১৫। আলোচ্য উদ্ধৃতিটি কোন্ কবিতার অংশ?

16 / 30

১৬। পাঠক্রম কাদের উপযোগী হবে?

17 / 30

১৭। ভাষার আয়ত্তীকরণ হল—

18 / 30

১৮। প্রাথমিক স্তরে বাংলা পঠনপাঠনের উদ্দেশ্য হল—

19 / 30

১৯। ভাষা দক্ষতার শোনা ও বলার মধ্য দিয়ে ভাষার যে রূপটি প্রকাশ পায় তা হল-

20 / 30

২০। রামমোহন-এর লেখা বাংলায় বাংলা ব্যাকরণের প্রকাশকাল কত?

21 / 30

২১। ‘Diverse Classroom’ কথাটির অর্থ কী?

22 / 30

২২। কথা বলার জন্য কেমন উচ্চারণ করতে হবে?

23 / 30

২৩। কোন্ পাঠে শিশু-কিশোর শিক্ষার্থীরা নামতা মুখস্থ করে?

24 / 30

২৪। শ্রবণভিত্তিক উপকরণের উদাহরণ হল—

25 / 30

২৫। পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের কী করা যাবে না?

26 / 30

২৬। মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার উত্তর-পশ্চিমা উপভাষার নিদর্শন-

27 / 30

২৭। চলিত ভাষার কটি রূপ প্রচলিত?

28 / 30

২৮। ‘বাগাড়ম্বর’ শব্দটিকে সন্ধিবিচ্ছেদ করলে কী হবে?

29 / 30

২৯। অনায়াসে যা পাওয়া যায়—এককথায় কী বলে?

30 / 30

৩০। বাংলা ভাষায় কিছু সমাসবদ্ধ শব্দ আছে যেগুলি বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয় এবং তাদের আর অন্য কোনো অর্থ নেই সেই জাতীয় শব্দগুলিকে কী বলে?

Your score is

The average score is 56%

Set - 8

Join For Daily Exams Updates

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.

Fill Up This Form